এটি একটি বিশেষ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র। ব্যালিষ্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্যের উদ্দেশ্যে তাক করে ছোড়া হয়। এই ক্ষেপণাস্ত্র নিজেই একটি ব্যালিষ্টিক পথ অতিক্রম করে লক্ষ্যে পৌঁছে যায়। এই চলনপথটি কতকটা উপবৃত্তাকার যা নিয়ন্ত্রিত হয় তিনটি বিষয় দ্বারা।
১. স্ব-প্রপালশনের দ্বারা প্রাপ্ত ভরবেগ
২. পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে মাধ্যাকর্ষণ জনিত ত্বরণ ও
৩. অ্যারোডিনামিক বাধার ফলে সৃষ্ট মন্দন।
নিক্ষেপের পর ব্যালিষ্টিক ক্ষেপণাস্ত্র অধিকাংশ সময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাহির দিয়ে পথ অতিক্রম করে। দূরপাল্লার তথা পৃথিবী পৃষ্ঠে ১৬০-১৬০০ কিমি দূরের লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত হানতে চাইলে ব্যালিষ্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহৃত হয়। উদ্ভাবিত এ ধরনের দুটি ক্ষেপণাস্ত্র হচ্ছে আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিষ্টিক মিসাইল এবং সাবমেরিন নিয়ন্ত্রিত ব্যালিষ্টিক মিসাইল।
Subject
Physics