বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ যে শ্রেণীর- ভাজ শ্রেণীর।
 বাংলাদেশের মৃত্তিকা গবেষণা ইনষ্টিটিউট কোথায় অবসি'ত- ঢাকায়।
 ‘হিউমাস’ মাটির কি উপকার করে- উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
  পঁচা মাটিতে যে গ্যাস উৎপন্ন হয় তার নাম-মিথেন গ্যাস।
  বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাহাড়- গারো (ময়মনসিংহ)
 বাংলাদেশে সবচেয়ে উঁচু পাহাড়- গাড়ো (মৌলভীবাজার)
  বাংলাদেশের কোন পাহাড়ে ইউরিনিয়াম পাওয়া গেছে- কুলাউড়া
  চন্দ্রনাথ পাহাড় অবসি'ত- চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে।
   চিম্বুক পাহাড় অবসি'ত- বান্দরবান।
   চিম্বুক পাহাড়ে বাংলাদেশের যে উপজাতিরা বাস করে- মারমা।
  বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ- তাজিনডং (বান্দরবান)। উচ্চতা-৩,১৮৫ ফুট।
  বাংলাদেশের দ্বিতীয় উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ- কেওকারাডং (উচ্চতা-২,৯২৮ ফুট) (বান্দরবান)।
  লালমাই পাহাড়- কুমিল্লায় আলুঠিলা, খাগড়াছরি।
  বাংলাদেশে মাথাপিচু জমির পরিমাণ- ০.১৫ একর বা ০.৮ হেক্টর।
  বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষি খাতের অবদান ২০.১৬% (অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০১০)
  বাংলাদেশে এ পর্যন- ৪টি কৃষি আদমশুমারী হয়। (১ম-১৯৭৪ ও সর্বশেষ-২০০৮ সালের ১০-১৮ মে)।
  বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল- পাট।
  বাংলাদেশের শস্য ভান্ডার বলা হয়- বরিশালকে।
  বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে- ২০০০ সালে।
  স্বর্ণা হচ্ছে একপ্রকার জৈব সার এটি উদ্ভাবন করেন ড: সৈয়দ আব্দুল খালেক।
 কৃষি উন্নয়নে রাষ্ট্রপতি পদক দেওয়া হয়-১৯৭৩ সালে।
 কৃষি দিবস পালন করা হয়- ১৪ নভেম্বর।
  আণবিক কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআএনএ) ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়- বাকৃবিতে চত্তরে।
  বাংলাদেশে সবচেয়ে ধান বেশি উৎপাদন হয়- ময়মনসিংহ জেলায়।
 ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের স'ান- চতুর্থ।
   ধান উৎপাদনে পৃথিবীতে চীনের অবস'ান- প্রথম।
   চাউল রপ্তানিতে প্রথম স'ান- থাইল্যান্ডের।
   বাংলাদেশের ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট ইজজও-অবসি'ত- গাজীপুরের জয়দেবপুরে।
  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭৬ সালে। গাজীপুর-জয়দেবপুর (ইঅজও)
   আন-র্জাতিক ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট (আই আর আর আই) অবসি'ত-ম্যানিলা (ফিপিাইন)।
 উফসী সোনার বাংলা-১, হাইব্রীড হীরা, আলোক ৬২০১, ব্রিসাইল এগুরেঅ উন্নত ধানের জাত। (উচ্চফলনশীল)।
 বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭০ সালে। (ইঅজও)
  সোনালী আঁশ বলা হয়- পাটকে।
  বাংলাদেশে পাট গবেষণা ইনষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৫১ সালে। (ঢাকার শেরেবাংলা নগরে)
  পাট উৎপাদনে প্রথম-ভারত।
  পাট উৎপাদনে দ্বিতীয়- বাংলাদেশ।
  জুটন কি- ৭০ ভাগ পাট ৩০ ভাগ তুলা (উদ্ভাবক ডঃ মোঃ ছিদ্দিকুল্ল্যাহ)
    পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পাটকল- আদমজি পাটকল। (বঙ্গ- ৩০ জুন, ২০০২)
   প্রাচ্যের ড্যান্ডি বলা হয়- নারায়নগঞ্জ।
  আন-র্জাতিক পাট সংস'ার পূর্ব নাম- ওঔঙ (ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঔঁঃব ঙৎমধহরুধঃরড়হ).
   বর্তমান পাট সংস'া- ওঔঝএ (ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঔঁঃব ঝঃঁফু এৎড়ঁঢ়)
  একটি কাঁচা পাটের গাইডে ওজন সাড়ে তিন মন।
  জুটন কি- ৭০ ভাগ পাট ৩০ ভাগ হচ্ছে তুলা।
   বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনষ্টিটিউট অবসি'ত- মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে।
  চা উৎপাদনে (প্রথম চীন) অর্গানিক চা উৎপাদনে প্রথম ভারত।
  চা রপ্তানিতে বাংলাদেশ-নবম।
  চা রাপ্তানিতে প্রথম-কনেয়িা[পূব শ্েরীলংকা]।
  বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি চা বাগান রয়েছে- মৌলভিবাজারে (৯২টি)।
   সর্বশেষ চা বাগান- পঞ্চগড় (অর্গানিক চা) (মীনা)।
   বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি গম উৎপাদন হয়- রংপুরে।
   রেশম উৎপাদনে প্রথম- চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
   বাংলাদেশের রেশম বোর্ড অবসি'ত- রাজশাহীতে।
   রাবার উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত- কক্সবাজারের রামু। (১৯৬৫)
  তামাক উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত- রংপুর।
  ইউরিয়া সার তৈরিতে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়- মিথেন গ্যাস।
  সুমাত্রা, ম্যানিলা হচ্ছে- স'ান ছাড়া তামাকের নাম।
  পাহাড়ি এলাকায় আনারস চাষ করলে জমির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।
  জুম চাষ করা হয়- পাহাড়ী এলাকায়।
  বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প- তিস-া বাঁধ সেচ প্রকল্প (রংপুর) দিনাজপুর।
  বাংলাদেশে যে ভুমিরূপ দেখা যায় না- মালভূমি।
 বাংলাদেশের গবেষণা বোর্ড ও ইনষ্টিটিউট সমূহ ঃ
  রেশম গবেষণা বোর্ড- রাজশাহী।
  আম গবেষণা বোর্ড- চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
  চা গবেষনা বোর্ড- মৌলভীবাজার
  তাঁত গবেষণা বোর্ড- নরসিংদী।
  রাবার গবেষণা বোর্ড- কক্সবাজার।
  ডাল গবেষনা বোর্ড-ইশ্বরদী।
  মসলা গবেষণা বোর্ড-বগুড়া।
 নদী গবেষনা বোর্ড- ফরিদপুর।
  মাছ গবেষণা বোর্ড- চাঁদপুর।
  মৎস্য প্রজাতি গবেষণা বোর্ড- ময়মনসিংহ
  চিংড়ি মাছ গবেষণা কেন্দ্র- খুলনা।
  মৎস্য প্রজাতি গবেষণা কেন্দ্র- বাগের হাট।
  গবাদী পশুর গবেষণা কেন্দ্র- সাভার।
  ছাগল গবেষণা বোর্ড- সিলেটের ঢিলাগড়।
   মহিষ গবেষণা কন্দ্রে- বাগের হাট।
  হরিণ গবেষণা ও প্রজনন কেন্দ্র- কক্সবাজার ডুলাহাজরা।
  বন গবেষণা কেন্দ্র- চট্টগ্রাম।
   সারকারি হিসাবে বাংলাদেশে বনভূমির রয়েছে- ১৭.০ ৪ভাগ।
  সুন্দরবন বনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘোষণা করে ইউনেস্কো ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে ৫২২তম হিসেবে।
  কোন দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বনভূমি থাকা প্রয়োজন- ২৫ ভাগ।
  একক হিসেবে বাংলাশের বৃহত্তম বন- সুন্দরবন।
   সুন্দরবনের আয়তন- ৫,৭৪৭ বর্গ কি.মি. (যদি না থাকে তাহলে ২৪০০ বর্গমাইল অথবা ৫,৫৭৫ বর্গ কি.মি. হবে)।
  সুন্দরবন বাংলাদেশে- ৬২% (বাকী অংশ ভারতে)
 সুন্দরবন স্পর্শ করেছে- ৫টি জেলাকে।
   সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ- সুন্দরী।
  সবচেয়ে কম বনভূমি- রাজশাহী জেলায়।
   কৃত্রিম টাইডাল বনভূমি আছে- চকোরিয়ায়।
  বাংলাদেশের উচ্চতম বৃক্ষ- বলৈামবৃক্ষ (২৪০ ফুট)
  পেন্সিল তৈরি হয়- ধুন্দল কাঠ দিয়ে।
  কোন গাছকে সূর্যের বন্যা বলা হয়- তুলা গাছকে।
  পরিবেশ নীতি ঘোষণা হয়- ১৯৯২ সালে।
  মধুপুর বনাঞ্চল- টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায়।
  বরেন্দ্র বনভূমি অবসি'ত- রংপুর ও দিনাজপুর জেলায়।
   সুন্দরবনে মৌয়ালিদের পেশা- মধু সংগ্রহ করা।
   সুন্দরবনের বাঘ গণনায় ব্যবহৃত পদ্ধতি- পার্গমার্ক (মোট বাঘ ৪১৯টি)
  রং প্রস'ত করা হয়- গরান গাছের ছাল দিয়ে।
   বাংলাদেশের প্রথম ইকোপার্ক- চট্টগ্রামের চন্দ্রনাথের পাহাড় (২০০১ সালে)
   বাংলাদেশের মৎস্য আইনে কত সে.মি. কম দৈর্ঘ্যের রুই জাতীয় মাছের পোনা মারা নিষেধ- ২৩ সে.মি. বা ৯ ইঞ্চি (একে জাটকা বলা হয়।)
  বাংলাদেশে মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট-
  স্বাদু পানির মাছ গবেষণা ইনস্টিটিউট (ময়মনসিংহ)
  সামুদ্রিক পানির মাছ গবেষণা ইনস্টিট্টিুট (কক্সবাজার)।
 ইলিশ ও নদীর মাছ গবেষণা ইনস্টিটিউট (চাঁদপুর)।
   দেশের প্রথম মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র- বাগের হাট।
   ডযরঃব এড়ষফ বলা হয়- চিংড়ি সম্পদকে।
   ঞৎঁংঃ ঝবপঃড়ৎ বলা হয়- হিমায়িত খাদ্যকে।
 বাংলাদেশের কুয়েত সিটি খুলনা বলা হয়- চিংড়ি চাষের জন্য।
   রেনু পোনা ছাড়া হয়- বর্ষাকালে।
 নোদিয়া দ্বীপ বিখ্যাত- মৎস্য আহরণের জন্য।
ইষধপশ ইবহমধষ (কৃষ্ণবঙ্গ) কালো জাতের উন্নত ছাগল (বাংলাদেশী)
  ব্লাক কোয়াটার- পশুর রোগ।
 বাংলাদেশে অতিথি পাখির আগমন ঘটে- সুদুর সাইবেরিয়া (রাশিয়া) থেকে (শীতকালে)।
  বাংলাদেশের কুমির গবেষণা ও প্রজনন কেন্দ্র- ময়মনসিংহের ভালুকায়।
 দেশের কেন্দ্রীয় গোচরণ ভূমি- পাবনা ও সিরাজগঞ্জ।
 আর্সেনিকের সংকেত অঝ পারমাণবিক ভর-৩৩)।
  বাংলাদেশে প্রথম আর্সেনিক ধরা পড়ে- চাঁপাই নবাবগঞ্জে।
 আর্সেনিক নিরসনে সহায়তা দেন- বিশ্ব ব্যাংক।
 বাংলাদেশের আর্সেনিক আক্রান- জেলা- ৬১টি, উপজেলা- ২২১ টি।
  বাংলাদেশ-ভারত পানি চুক্তি হয় ১২ ডিসেম্বর ১৯৯৬ সালে (কার্যকর- ১লা জানুয়ারী, ১৯৯৭)
   পানি চুক্তি হয়- ৩০ বছরের জন্য।
   ওয়ার পো- জাতীয় পানি পরিকল্পনা সংস'া।
   বৃষ্টির পানিতে থাকে- ভিটামিন- ‘বি’।
   বাংলাদেশে চারটি পানি শোধনাগার আছে (সর্ববৃহৎ সায়েদাবাদে)।
  প্রথম পানি শোধনাগার ১৮৭৪ সালে। (চাঁদনী ঘাট)

Subject

Bangladesh