Question

হিগস-বোসন’ কণা ।

Answer

হিগস-বোসন’ নিয়ে গবেষণার জন্য এ বছর (২০১৩) পদার্থবিজ্ঞানে যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন যুক্তরাজ্যের পিটার হিগস ও বেলজিয়ামের ফ্রাঙ্কোইস অ্যাংলার্ট। ষাটের দশকে যুক্তরাজ্যের গবেষক পিটার হিগসসহ বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী পদার্থের ভর সৃষ্টিকারী অতিক্ষুদ্র একটি কণার সম্ভাবনার কথা বলেন, যা হিগস-বোসন কণা হিসেবে পরিচিতি পায়। বোসন কণার সঙ্গে বাঙালি বিজ্ঞানী সত্যেন বসুর নাম জড়িয়ে রয়েছে। এটি ‘ঈশ্বর কণা’ নামেও পরিচিতি পেয়েছে। এই কণাটি পদার্থবিজ্ঞানে গবেষকেদের দীর্ঘদিন আকর্ষণ ধরে রেখেছিল। হিগস ও অ্যাংলার্টের তত্ত্ব অনুযায়ী, ২০১২ সালে সুইজারল্যান্ডের গবেষণাকেন্দ্র সার্নে লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডরে হিগস-বোসন কণার অস্তিত্বের সন্ধান পাওয়া যায়।