ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রস্তুতি

 ‘উচ্চ মাধ্যমিকের পর প্রত্যেক শিক্ষার্থীর লক্ষ্য থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জন। প্রতিযোগিতামূলক এই পরীক্ষায় টিকিয়ে রাখার জন্য কঠোর পরিশ্রমের দরকার। কেবল মেধার মাধ্যমেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার কাঙিক্ষত স্বপ্ন পূরণ হতে পারে। এইচএসসির রেজাল ভাল করার জন্য যতটা পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় তার থেকে বিশববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় পরিশ্রম দরকার আরো বেশি। আর দেশের শ্রেষ্ঠতম বিদ্যাপীঠ হলে তো আর কথায় নেই। এখানে পরিশ্রমটা আরো বেশি।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতি সম্পর্কে এরকম মন্তব্য ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষে খ ইউনিটে প্রথম ও ঘ ইউনিটে ২য় স্থান অধিকারী মাশরুর বিন আনসারীর।

নিজেকে মূল্যায়ন করো: বিশ্ববিদ্যালয়ে আগ্রহের বিষয় নিয়ে ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষে ঘ ইউনিটে প্রথম স্থান অধিকারী সেলিম রেজা বলেন ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন বিষয়ে পড়তে চান সে বিষয়ে ভর্তির শর্তাবলি ভালভাবে জেনে নিন এবং নিজে যোগ্যতা, মেধা, আগ্রহ ও পূর্ববর্তী রেজাল্ট প্রভৃতিকে খেয়াল রেখে বিষয় নির্বাচন করবেন’। পছন্দের বিষয় পেতে এখন থেকে প্রস্তুতি শুরু করো ভালভাবে। নিজের আত্মবিশ্বাসকে জাগিয়ে তুলতে হবে। ভাবতে হবে আমার প্রস্তুতি অন্যদের থেকে কখনও কম হবে না। শুধু ভাবলেই চলবে না, সেই অনুযায়ী পড়ালেখাও করতে হবে।

সময়কে কাজে লাগাও : বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য কতক্ষণ পড়তে হবে সেই বিষয়ে ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই। এর আগে ভর্তি পরীক্ষায় যারা ভাল করেছে তারা সবাই সময়ের প্রতি সচেতন ছিলেন। প্রস্তুতির বেলায় প্রতিটি মুহূর্ত যেন ফলপ্রসূ হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। সময়গুলোকে পাঠ্যবিষয় অনুযায়ী বণ্টন করে নিতে হবে। সকল বিষয়কে সমান গুরুত্ব দিতে হবে। যতটুকু সময় পড়তে হবে তা যেন মনোযোগের সাথে হয়। পুরাতন পড়াগুলো রিভাইজ দিতে হবে। প্রয়োজনে রম্নটিন করে নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রস্তুতির জন্য রম্নটিন আবশ্যক বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় ২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষে প্রথম স্থান অধিকারী আঃ আলিম। তিনি বলেন ‘এলোমেলো না পড়ে অবশ্যই রুটিন করে পড়া উচিৎ কেননা রুটিন করলে পড়াশোনাটা বেশ গোছালো হয়।’

বাংলা বিষয়ের প্রস্তুতি: বাংলা বিষয়ের জন্য কোন কোন বই অনুসরণ করতে হবে জানতে চাইলে খ ইউনিটের প্রথম স্থান অধিকারী আঃ আলিম বলেন ‘টেক্স বইয়ের বিকল্প নেই। টেক্সট বইয়ের গল্প, কবিতা খুব ভালভাবে আয়ত্বে রাখতে হবে, ব্যাকরণ বইয়ের জন্য বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত মুনীর চৌধুরী রচিত ব্যাকরণ বই পড়তে হবে। এছাড়া বাংলার প্রতিটি গল্প কবিতার শেষে যে ব্যাকরণাংশ আছে সেগুলো সমাধান করতে হবে। গল্প কবিতার শব্দার্থ সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখতে হবে। ব্যাকরণ অংশে ব্যাকরণের আলোচ্য বিষয়,ধ্বনি ও ধ্বনির পরিবর্তন, উপসর্গ, অনুসর্গ, সন্ধি, ণত্ব বিধান ষত্ববিধান, যতিচিহ্ন, পদাশ্রিত নির্দেশক, প্রকৃতি ও প্রত্যয়, সমাস, কারক, বাংলা বানানের নিয়ম, দ্বিরুক্ত শব্দ অনুশীলন করতে হবে। এছাড়া দেশি বিদেশি শব্দ, বিপরীতার্থক শব্দ, লিঙ্গ, বচন, বাগধারা, প্রবাদ-প্রবচন, পারিভাষিক শব্দগুলো মুখস্থ করতে হবে। কবি সাহিত্যিকের জীবনী সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখতে হবে। যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য একটি বইয়ের ওপর নির্ভর না করে একাধিক বই অনুসরণ করা যেতে পারে।

ইংরেজি: পরীক্ষায় অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইংরেজি বিষয়কে গুরুত্ব দিতে হবে। কেননা ইংরেজিতে অন্যদের চেয়ে তুলনামূলক ভাল করলে ভর্তিযুদ্ধে নিজের টিকে থাকার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। ইংরেজির প্রস্তুতিতে পাঠ্যবই ভালভাবে দখলে রাখতে হবে। পাঠ্যবইয়ের কবিতাগুলো সম্পর্কে ধারণা পরিষ্কার রাখতে হবে। এই কবিতাংশ থেকেও প্রশ্ন করা হয়। এছাড়া টেক্সটের কোনো শব্দার্থ বাদ দেয়া যাবে না। শব্দার্থ থেকে বানান, সমার্থক শব্দ - বিপরীত শব্দ আসতে পারে। ব্যাকরণাংশেও সমান গুরুত্ব দিত হবে। Parts of speech, Sentence, Gender, Number, Articles, Tense, Voice, Transformation of sentence, Narration, Preposition, Tag question, Conditional Sentence, Right form of verbs, Spelling, Antonym-Synonym, Correction, Analogy প্রভৃতি সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখতে হবে।

সাধারণ জ্ঞান: সাধারণ জ্ঞানে বাংলাদেশ ও আমত্মর্জাতিক বিষয় থেকে প্রশ্ন করা হয়। সাধারণ জ্ঞানের প্রস্তুতি সম্পর্কে ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষে খ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকারী মাশরুর বিন আনসারী বলেন ‘চোখ মুখ খোলা রাখতে হবে, কোথায় কি ঘটছে এইসব সাম্প্রতিক বিষয়ের ওপর খোঁজ-খবর রাখতে হবে। রেডিও টেলিভিশনের খবর শুনতে হবে নিয়মিত।’ সাধারণ জ্ঞানের বিষয় ও পরিধি ব্যাপক হলেও নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ের ওপর নজর দিলেই পরীক্ষায় অধিক নম্বর তোলা সম্ভব। বাংলাদেশ অংশে বাংলাদেশ বিষয়াবলি, প্রাকৃতিক সম্পদ, জনসংখ্যা,উপজাতি, রাজনীতি, বাংলাদেশের অর্থনীতি, সংবিধান ও এর সংশাধনী, পত্রপত্রিকা, স্থাপত্য, ঐতিহাসিক স্থান, চুক্তি, বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ, খেলাধূলা, প্রভৃতি বিষয়  মুখসত্ম করতে হবে। আমত্মজার্তিক অংশে ভাল করার জন্য প্রথমে ২০০ টি দেশ, রাজধানী ও মুদ্রার নাম মুখস্থ রাখতে হবে। পৃথিবীর মানচিত্রের ওপর ভাল ধারণা রাখতে হবে। এছাড়া পৃথিবী পরিচিতি, মহাদেশ পরিচিতি, সীমারেখা, প্রণালি নদনদী, ভৌগোলিক উপনাম, পার্লামেন্ট, বিশ্বরাজনীতি, জোট, সংগঠন, জাতিসংঘ, বিখ্যাত গ্রন্থ, ব্যক্তিবর্গ, চুক্তি, যুদ্ধ, প্রভৃতি ভাল করে পড়তে হবে। সাধারণ জ্ঞানে ভাল করার জন্য বাজারে প্রচলিত বিভিন্ন বইয়ের পাশাপাশি বাংলা পিডিয়া,বাংলাদেশের ইতিহাস,ও মুকিতযোদ্ধাভিত্তিক বই,এনসাইক্লোপিডিয়া ও উইকিপিডিয়ার সহায়তা নেয়া যেতে পারে। দৈনন্দিন বিষয়ে ভাল করার জন্য জাতীয় দৈনিকের গুরুত্বপূর্ণ খবর ও সম্পাদকীয় অংশে চোখ রাখতে হবে।

চারুকলার প্রস্তুতি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের অধীনে অংকন ও চিত্রায়ন, ছাপচিত্র, ভাস্কর্য, প্রাচ্যকলা, শিল্পকলার ইতিহাস, গ্রাফিক্স ডিজাইন, মৃত্তশিল্প, কারুশিল্প, এই ৮ টি বিষয়ের জন্য আলাদা পরীক্ষা নেয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চ ইউনিটের অধীনে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য অনুষদের থেকে এই ভর্তি পরীক্ষা তুলনামূলক আলাদা । তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক দুটি বিষয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বীয় পরীক্ষায় শিল্প-সাহিত্য, ইতিহাস, সাধারণ জ্ঞান, ব্যাকরণ, আমত্মর্জাতিক প্রভৃতি বিষয়ের ওপর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার ব্যাপ্তিকাল ১ ঘণ্টা। ব্যবহারিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে ড্রইয়ের মাধ্যমে সংশিস্নষ্ট বিষয়ের অবিকল অনুকরণ, কোনো বিষয় ধরে ছবি অাঁকানো, কম্পোজিশন বা বিন্যাস এবং রঙের ব্যবহারে আলো ছায়ার প্রয়োগ ইত্যাদির দিকে খেয়াল রাখা হয়। ব্যবহারিক ও তত্ত্বীয় পরীক্ষার উত্তীর্ণ হওয়ার পরে মৌখিক পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়।

পরীক্ষার খুটিনাটি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক,খ,গ,ঘ, চ এই পাচ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সব পরীক্ষাগুলোই নৈব্যক্তিক পদ্ধতিকে অনুষ্ঠিত হয়। এক ঘণ্টা সময়ের অনুষ্ঠিতব্য এই পরীক্ষায় পুর্ণমান থাকে ১২০ নম্বরের। বাংলা ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান ও পাঠ্যবই থেকে  এই প্রশ্নগুলো করা হয়। এছাড়া এসএসসি ও এইচএসসির চতুর্থ বিষয় বাদে মোট জিপিএকে আট দিয়ে গুণ করে আলাদা স্কোর করে ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সাথে যোগ করে মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হয়। ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে ক ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৪ অক্টোবর,খ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২১ অক্টোবর, গ ইউনিট ২৮ অক্টোবর, ঘ ইউনিট ১৮ নভেম্বর, চ ইউনিটের পরীক্ষা ২৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। ক ইউনিটের জন্য এসএসসি ও এইচএসসির প্রাপ্ত জিপিএ চতুর্থ বিষয় বাদে কমপক্ষে ৮.০০ খ ইউনিটে জিপিএ ৭.০০, গ ইউনিটে ৭.৫, ঘ ইউনিটে মানবিক শাখা থেকে ৭.০০, বিজ্ঞান থেকে ৮.০০, ব্যবসায় থেকে ৭.৫ তবে বাংলা ইংরেজিতে জিপিএ কমপক্ষে ৬.০০ থাকতে হবে। কোনো বিষয়ে ৩.০০ এর নিচে পেলে চলবে না। চ ইউনিটে এসএসসি ও এইচএসসি মিলে চতুর্থ বিষয়বাদে জিপিএ ৬.০০ থাকতে হবে।  ও লেভেল পরীক্ষায় ৫ টি, এ লেভেলে ২ টি উভয় লেভেলে ৭ টি বিষয়ের মধ্যে কমপক্ষে ৪ টি বিষয়ে বি গ্রেড  পেতে হবে। ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফরম ৩০০ টাকার বিনিময়ে পাওয়া যাবে। এছাড়া ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কে বিসত্মারি জানতে Admission.unidhaka.edu এই ওয়েব সাইটে সার্চ দেওয়া যাবে।

পরীক্ষার হলে জাদুকাঠি: অনেকেই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করে নার্ভাস হয়ে পড়ে এটা একদমই চলবে না। পরীক্ষার হলে নিজের মনোবল ধরে রাখতে হবে। দেখা যায় অনেকের প্রস্তুতি ভাল থাকার পরেও পরীক্ষার হলে নার্ভাসনেসের কারণে কাঙিক্ষত ফল লাভ করতে পারে না। উত্তর দেয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে উত্তরপত্রে বৃত্ত যেন ঠিকঠাক ভরাট করা হয়। অনেকেই তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে ভুল করে উত্তর পত্রে এক প্রশ্নের উত্তর অন্যবৃত্তে ভরাট করে থাকে। এতে সিরিয়াল নষ্ট হয়ে যায়। উত্তর দেয়ার সময় প্রশ্নের ধারবাহিকতা লক্ষ করে উত্তর দিতে হবে। পরীক্ষার হলে গিয়ে দু একটা প্রশ্ন আনকমন আসতেই পারে এটা মাথায় রেখে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। আনকমন প্রশ্ন দেখে নিজেকে হতাশ করা যাবে না। এছাড়া ১০০ টি প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য ৬০ মিনিট সময় পাবে অর্থাৎ একটি প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য সময় পাবে ৩৬ সেকেন্ড। এই অল্প সময়ের ভেতরে প্রশ্নপড়া ও উত্তরপত্রে বৃত্ত ভরাটের কাজ করতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নে সমান সময় ব্যয় করতে হবে। মোট কথা সময়ের প্রতি সচেতন থাকতে হবে। তবে উত্তর দেয়ার সময় সচেতন থাকা জরুরি। কেননা প্রতি ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত নম্বর থেকে ০.৩০ নম্বর কাটা যাবে।

ডিনের পরামর্শ

পাঠ্যবই ভাল করে পড়তে হবে

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় মূলত একজন শিক্ষার্থীর মৌলিক জ্ঞান যাচাই করা হয়। একজন পরীক্ষার্থী বিগত ক্লাসে যতগুলো বিষয় অধ্যয়ন করে এসেছে সে বিষয় গুলোর উপর তার কতটুকু দখল আছে প্রশ্ন প্রণয়নের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি বিবেচনা করা হয়। শিক্ষার্থীরা যদি খুব যত্নের সঙ্গে তাদের পাঠ্যবই পড়ে তাহলে খুব সহজেই ভর্তি পরীক্ষার বৈতরণী পার হতে পারবে। তাই শিক্ষার্থীদের উচিত হবে নিজেদের টেক্সটবুক ভালো করে পড়া, সাথে সাথে  দেশ-বিদেশে ঘটে যাওয়া  গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলি সম্পর্কে খোঁজ-খবর রাখতে হবে।

 ড. সদরুল আমিন

ডিন, কলা অনুষদ

সতর্কতার সাথে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

গত বছর থেকে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে । শিক্ষার্থীরা ফরম পূরণে প্রায়ই ভুল করে থাকে। পরে এই নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়। তাই সবার উচিত হবে খুব সতকর্তার সঙ্গে ফরম পূরণ করা। আর পরীক্ষার ক্ষেত্রে যাদের পাঠ্য বইয়ের ওপর ভালো দখল আছে তাদেরই ভালো করার সম্ভাবনা বেশি। কাজেই পরীক্ষার্থীদের উচিত হবে  মুখস্থ বিদ্যার উপর নির্ভর না বিষয়ভিত্তিক  পড়াগুলো বুঝে বুঝে আত্মস্থ করা।

ড. জামাল উদ্দীন আহমদ

ডিন,ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ